1. admin@sangbadbangla247.com : admin :
বৃহস্পতিবার, ১৬ অক্টোবর ২০২৫, ০৩:১৫ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
মৌলভীবাজারে পঞ্চায়েত বাদ একজন মহিলার সংবাদ সম্মেলন ও ন্যায়বিচারের আকুতি ! মৌলভীবাজার জেলা প্রশাসকের নৈতিক কাজকে অনৈতিকভাবে বিতর্কিত করার অপচেষ্টায় !! সরকারি ও বেসরকারি উদ্যোগের সমন্বয় ও সমর্থন নিশ্চিত করল ডিনেট: ‘নাগরিক সমন্বয়’ প্রকল্পের পরিচিতি সভা সফলভাবে সম্পন্ন মৌলভীবাজার জেলা প্রশাসকের স্বচ্ছতার এক বছরে সন্তুষ্ট মৌলভীবাজার জেলার সর্বস্তরের জনগণ মৌলভীবাজারে ০৬ অক্টোবর বিশ্ব শিশু দিবস ও শিশু অধিকার সপ্তাহ–২০২৫ উদযাপন ফিলিপাইনে শক্তিশালী ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬৯ আগামী ১২ অক্টোবর টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন শুরু মৌলভীবাজার জেলা সদরের পূজা মণ্ডপে শুভেচ্ছা উপহার দিলেন জেলা যুবদল সভাপতি জাকির হোসেন উজ্জ্বল মৌলভীবাজার জেলা পরিষদের উদ্যাগে বৃক্ষ রোপন ও সংবাদকর্মীদের মাঝে চারা বিতরণ করা হয়েছে। মৌলভীবাজার জেলার শমশের নগর রোড এলাকায় ব্যবসায়ীদের উদ্যোগে ১৭ সদস্য বিশিষ্ট আহবায়ক কমিটি গঠন।

মৌলভীবাজারে ইটভাটার মালিকরা পড়েছেন বিপাকে; বিরাজ করছে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি

রিপোর্টার নাম:
  • প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ২৫ মার্চ, ২০২৫
  • ৭১ বার পড়া হয়েছে

জাহাঙ্গীর হোসেন:
****************

সারা দেশের ন্যায় মৌলভীবাজার জেলায় চলছে বিভিন্ন ইটভাটার উপর পরিবেশ অধিদপ্তরের অভিযান। মৌলভীবাজার জেলায় একাধিক ইটভাটার ছাড়পত্র বাতিল এবং বন্ধ ঘোষণা করেছে পরিবেশ অধিদপ্তর ও জেলা প্রশাসন মৌলভীবাজার। কোন কোন জায়গায় ভেঙ্গে গুড়িয়ে দেয়া হয়েছে অবৈধ চিমনী।

তথ্য সূত্রে জানা যায়, কয়লার পরিবর্তে কাঠ পোড়ানো; ভূমি কেটে ইটের কাঁচামাল সংগ্রহ, স্কুল কলেজ বা মাদরাসার থেকে সঠিক দুরত্ব বজায় না রাখায় এই রকম আরো নানা কারণে ছাড়পত্র বাতিল, জরিমানা ও বন্ধ সহ নানা পদক্ষেপ নেয় পরিবেশ অধিদপ্তর ও জেলা প্রশাসন মৌলভীবাজার।

তথ্য সংগ্রহের প্রাককালে দেখা যায়, কিছু সংখ্যক ইটভাটার না আছে ছাড়পত্র আর না আছে নবায়নকৃত লাইসেন্স। এমন কি বাতিল ঘোষণা করার পরও চলছে তাদের রীতিমত কার্যকর্ম।উৎপাদন করছে অনায়াসে নতুন মাল।

ছাড়পত্রের ব্যাপারে জিজ্ঞাসাবাদ করলে জানা যায়, অধিকাংশ ইটভাটাগুলো ছাড়পত্রের জন্য আবেদন করে বসে আছে। কিন্তু কেউই ছাড়পত্র পাচ্ছেন না। এখানে সময় সীমা কারো ৩মাস, কারো ৪মাস, কারো ৬ মাস পর্যন্ত অপেক্ষারত। তাদের বেশিরভাগেরই বক্তব্যে আসে যে, যদি আমাদের ছাড়পত্র না ই দেবে, তবে আমাদের ভ্যাট ট্যাক্স কেন নিচ্ছে সরকার। আমাদের এই রকম হেনস্তা করার উদ্দেশ্যটা কি?

তথ্য সংগ্রহকালে জানা যায়, কিছু কিছু ইটভাটা যখন স্থাপিত হয়, তখন আশেপাশে স্কুল বা মাদরাসা ছিল না।পরবর্তীতে হওয়ায় বর্তমানে ভুক্তভোগী তারা।

এই পর্যন্ত যেসব ইটভাটার ছাড়পত্র বাতিল এবং বন্ধ ঘোষণা করেছে পরিবেশ অধিদপ্তর, তার কিছু সংখ্যক হাইকোর্টের রিট আবেদনের মাধ্যমে চালাচ্ছে তাদের ব্যবসায়িক কার্যক্রম।

একদিকে যেমন উঠেপড়ে লেগেছে পরিবেশ অধিদপ্তর ও জেলা প্রশাসন অবৈধ ইটভাটাগুলো বন্ধ করতে, ঠিক অপর দিকে চিন্তিত শত শত শ্রমিক তাদের আয়ের উৎস নিয়ে, এইসব ইটভাটা যদি বন্ধ হয় তবে পরিবার নিয়ে হিমসিম খাবেন বলে জানান কিছু সংখ্যক শ্রমিক।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পডুন
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: FT It Hosting